শাহজালাল বিমানবন্দর ৩য় টার্মিনালের প্রকল্প পরিচালক প্রকৌশলী মাকসুদুল ইসলাম হাজার কোটি টাকার মালিক !!
সম্পদের হিসাব চাইলো দুদক

নিজস্ব প্রতিবেদক
শাহজালাল বিমান বন্দর ৩য় টার্মিনালের প্রকল্প পরিচালক প্রকৌশলী মাকসুদুল ইসলাম হাজার কোটি টাকার মালিক। নামে বেনামে তিনি গড়ে তুলেছেন সম্পদের পাহাড়। বাংলাদেশের সর্ব বৃহৎ এ প্রকল্পে জাপান প্রায় ২৫ হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগ করছে। এ প্রকল্পের সকল কাজের পরোক্ষ ঠিকাদার পিডি মাকসুদুল ইসলাম নিজেই। তিনি নামে বেনামে ব্যবসা করে যাচ্ছেন প্রকল্পে। দেশে বিদেশে তাঁর সম্পদের পাহাড় আর প্রায় ৩০ টি ব্যাংক হিসাবে শত শত কোটি টাকার রহস্যজনক লেনদেন দেখে দুদক এর চোখ কপালে উঠেছে। দুদক কমিশনের সিদ্ধান্ত মোতবেক প্রকৌশলী মাকসুদুল ইসলামের সম্পদেরহিসাব বিবরণী দাখিল করার নির্দেশ দিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন দুদক।
অভিযোগপত্রের স্মারক নং-০০.০১.০০০০.১০৩.৩৫.০৬৩.০৭ (অংশ-৭)/৩১০৬৭(১২০) তাং-০৫.৮.১৯ খ্রি. মূলে ০০.০১.০০০০.৫০২.৯৯.০০৩.১৩ নং স্মারক ও গত ২১ সেপ্টেম্বর উপপরিচালক মির্জা জাহিদুল আলম স্বাক্ষরিত আদেশে বলা হয় দুর্নীতি দমন কমিশন আইন ২০০৪ (২০০৪ সানের ৫ নং আইন) এর ধারা ২৬ এর উপ-ধারা (১) অর্পিত ক্ষমতাবলে মাকসুদুল ইসলামকে নিজের ও তার স্ত্রীর এবং তার উপর নির্ভরশীল ব্যক্তিবর্গের স্বনামে/বেনামে অর্জিত যাবতীয় স্থাবর/অস্থাবর সম্পত্তি, দায়-দেনা, আয়ের উৎস ও উহা অর্জনের বিস্তারিত বিবরণী এতদসঙ্গে প্রেরিত ছকে পরিচালক (বি: অনু: ও তদন্ত-২) বরাবর দাখিল করতে নির্দেশ দিয়েছেন। নির্ধারিত সময়ের মধ্যে সম্পদ বিবরণী দাখিল করতে ব্যর্থ হইলে অথবা মিথ্যা বিবরণী দাখিল করলে আইনের ধারা ২৬ এর উপদারা (২) মোতাবেক আপনার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।